তরুণ যুব নেতা ড. সাজ্জাদ হায়দার লিটন মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ড কাউন্সিলের প্রধান উপদেষ্টা ও যুবলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক।
রাজনৈতিকভাবে ঐহিত্যবাহী পরিবারের সন্তান আপাদমস্তক এই রাজনীতিবিদের বাবা মুক্তিযোদ্ধা আবদুল মতিন মোহন একটানা ২৫ বছর ইউপি চেয়ারম্যান ছিলেন।
এছারাও তিনি শাহজাদপুর উপজেলা চেয়ারম্যান এবং মিল্ক ভিটার ফাউন্ডিং মেম্বার ছিলেন।
তিনি শাহজাদপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি থাকা অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন।
ড. সাজ্জাদ হায়দার লিটনের পিতাকে এলাকার মানুষ যেভাবে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করেন, তেমনি ড. সাজ্জাদ হায়দার লিটন স্নেহ করে কাছে টেনে নেন।’
লিটন বলেন, ‘মানুষের সেবায় অনেক আগে থেকে উন্নয়নমূলক কাজ করে যাচ্ছি। পিতার নামে একাধিক রাস্তা করেছি।
স্কুল-কলেজসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও সংগঠনে আর্থিক সহযোগিতা করছি। শাহজাদপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি ৫০ বেডে উন্নীত করতে ভূমিকা রেখেছি। ডেইরি কাউন্সিলের মেম্বার হিসেবে এলাকার দুগ্ধ খামারিদের সহযোগিতা করে যাচ্ছি। এলাকার বেকার সমস্যা সমাধানের জন্যও কাজ করছি।
ড.সাজ্জাদ হায়দার লিটন যার সবকিছুতেই রাজনীতি। সত্যিকার অর্থে একজন অনুকরণীয় নেতা অকুতোভয় এই নেতা সত্য কথা বলতে এবং অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে কখনোই দ্বিধা করেন না।
ড. লিটন জানান, আওয়ামী লীগ যখন বিরোধী দলে ছিল তখন বারবার রাজপথে নির্যাতিত হয়েছেন। ওয়ান-ইলেভেনের সময় শেখ হাসিনার কারামুক্তি আন্দোলনে রেখেছেন সক্রিয় ভূমিকা।
ড. সাজ্জাদ হায়দার লিটন বাংলাদেশ শান্তি পরিষদের আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক, রাশিয়া-বাংলাদেশ মৈত্রী সমিতির সেক্রেটারি, ভারত-বাংলাদেশ মৈত্রী সমিতির কেন্দ্রীয় সদস্য।