সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর তথা সারা বাংলাদেশের যুব সমাজের অহংকার, নিঃস্বার্থ, পরোপকারী এবং পরিচ্ছন্ন রাজনীতি চর্চার এক উৎকৃষ্ট উদাহরণ ড. সাজ্জাদ হায়দার লিটন।
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শ বাস্তবায়ন করতে প্রতিপক্ষ রাজনৈতিক দলের দমন পীড়ন সহ্য করেছেন। কখনও মুজিব আদর্শ বিচ্যুত হননি।
ড. লিটন আওয়ামী লীগ যখন বিরোধী দলে ছিল তখন বারবার রাজপথে নির্যাতিত হয়েছেন। ওয়ান-ইলেভেনের সময় শেখ হাসিনার কারামুক্তি আন্দোলনে রেখেছেন সক্রিয় ভূমিকা।
ছাত্ররাজনীতি শুরু করে পরবর্তীতে তরুণ যুব নেতা ড. সাজ্জাদ হায়দার লিটন মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ড কাউন্সিলের প্রধান উপদেষ্টা ও যুবলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক নির্বাচিত হয়ে ব্যাপক সাংগঠনিক তৎপরতা দেখিয়েছেন।
তার দিক-নির্দেশনায় যুবলীগ দেশ বিদেশে এক অপ্রতিদ্বন্দ্বী সংগঠনে রূপান্তরীত হয়েছে। অন্য যেকোনো সময়ের তুলনায় যুবলীগ এখন দলীয়ভাবে অনেক শক্তিশালী সংগঠন।
তিনি দেশে বিদেশে পররাষ্ট্রনীতি নিয়ে ব্যাপক কাজ করেন সে করনে তিনি জাতীয় ও আন্তর্জাতিক অংঙ্গনে অত্যন্ত পরিচিত মুখ। ইতিমধ্যেই তার কূটনৈতিক কর্ম দক্ষতায় কারণে এবং বিনয়ী আচার আচরণে তৃনমূল নেতা কর্মী ও সাধারণ জনগণের পাশাপাশি দলের নীতি-নির্ধারকের কাছে তিনি সুনজরে আছেন বলে জানা গেছে।
ড. সাজ্জাদ হায়দার লিটন যুব সমাজের আইকন।তার সামাজিক কাজ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দারুণ সাড়া ফেলোছে। এক বক্তৃতায় বলেন, ভালো কাজ প্রচার করা ঠিক না, তবে বর্তমান সময়টা এমন জায়গায় গিয়ে ঠেকেছে যে, ভালো কাজ প্রচার করতেই হবে। কারণ খারাপের ভিতরে হারিয়ে যাচ্ছে ভালো কাজগুলো।
ড. সাজ্জাদ হায়দার লিটন বাংলাদেশ শান্তি পরিষদেরও আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক, রাশিয়া-বাংলাদেশ মৈত্রী সমিতির সেক্রেটারি, ভারত-বাংলাদেশ মৈত্রী সমিতির কেন্দ্রীয় সদস্য।
উল্লেখ যে, ড. সাজ্জাদ হায়দার লিটন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের তরুণ প্রার্থী হিসাবে সিরাজগঞ্জ-৬ আসনে শক্তিশালী প্রার্থী ছিলেন।
তিনি ক্লিন ইমেজের প্রার্থী হিসাবে ব্যাপক জণসমর্থন লাভ করেছিলেন এবং ড. লিটনকে নিয়ে বাংলাদেশের প্রথম শ্রেণীর প্রায় সব জাতীয় পত্রিকায় ইতিবাচক লেখালেখি হয়েছিলো।
সুতরাং এই তরুন যুব নেতাকে তৃনমূল, শিক্ষিত সমাজ ও সারাদেশের যুবলীগের পরিচ্ছন্ন নেতারা আগামী কাউন্সিলে তাকে গুরুত্বপূর্ণ পদে দেখতে চায়।
